(নদী কলকল ছলছল, পানি করে টলমল) আষাঢ় মাসে ভাসা পানি চলছে খেলা নাও দৌড়ানি ঢেউয়ে করে কানাকানি দুইশোহাতি নৌকাখানি ও রে! একশোজন নায়ের মাল্লা চোপে বৈঠা বায়, পঙ্খি নেচে নেচে যায়, পঙ্খি পিছনে না চায়। হৈ হৈ হৈ হৈয়া, হেইয়াহো হেইয়াহো হেইয়া হাল ধরেছে সুজন মাঝি দিচ্ছে পাল্লা ধরে বাজি মাথায় আছে গামছা বাঁধা সামনে যেতে নেই রে বাধা ও রে! ঢেউয়ের তালে পঙ্খি ছুটে পুবালি হাওয়ায়, পঙ্খি দৌড়ে দৌড়ে যায়, পঙ্খি উজান পানে ধায়। ঐ নায়ে নায়ে দিচ্ছে পাল্লা যাচ্ছে বেয়ে মাঝি-মাল্লা হ্যাঁচকা টানে বৈঠা মারে ময়ুরপঙ্খি আগে বাড়ে ও রে! বৈঠার টানে পঙ্খি জলে শূন্যে ভেসে যায়, পঙ্খি উড়ে উড়ে যায়, লয়ে সঙ্গী ডানে বায়। ঐ নৌকা বাইচে জমলো মেলা পারে পারে ভিড়ের ঠেলা নদীর পারে গণজোয়ার সারি গানে দিচ্ছে দোহার ও রে! হাজার কণ্ঠে গানের তালে পঙ্খি রে দুলায়, পঙ্খি দুলে দুলে যায়, পঙ্খি দ্রুত লয়ে যায়। ঐ
গীতিকার: মোহাম্মদ আব্দুল আজিজ (আজীজ আহমেদ, আব্দুল আজিজ)
লেখক, ছড়াকার, গীতিকার ( বাংলাদেশ টেলিভিশন, রামপুরা ঢাকা ও বাংলাদেশ বেতার, সিলেট)।
গ্লোবাল সার্টিফাইড মাইক্রোসফ্ট অফিস প্রশিক্ষক।
কুয়িন্স, নিউ ইয়র্ক, ইউএসএ।
[প্রিয় পাঠক, পাবলিক রিঅ্যাকশনের প্রায় প্রতিটি বিভাগে আপনিও লিখতে পারেন। আপনার অনুভূতির কথা আমাদের লিখে পাঠান। ছবিসহ মেইল করুন opinion2mail@gmail.com এই ঠিকানায়। যে কোনো খবর, ভ্রমণ, আড্ডা, গল্প, স্মৃতিচারণসহ যে কোনো বিষয়ে লিখে পাঠাতে পারেন। পাঠকের লেখা আমাদের কাছে সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ।]