পাবলিক রিঅ্যাকশন ডেস্ক:
বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল বলেছেন, মানবিক গুণাবলি বিকাশে লেখকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সাহিত্য চর্চার মাধ্যমে মানুষের সুপ্ত গুণাবলি বিকশিত ও প্রসারিত হয়। কল্যাণবোধ, মমতাবোধ, দেশপ্রেমসহ প্রায় সকল গুণাবলি প্রত্যেক শিশুর মধ্যে সুপ্তাবস্থায় থাকে। শিক্ষা ও সাহিত্য চর্চার মাধ্যমে এইসকল গুণাবলি জাগ্রত হয়। এছাড়াও দেশে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে লেখকদের অসামান্য অবদান রয়েছে। লেখকরা সর্বদা মানবতার কল্যাণে কাজ করেন।
লেখক উন্নয়ন কেন্দ্রের উদ্যোগে ২০ নভেম্বর বিকেলে ঢাকার বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ সেমিনার হলে আয়োজিত ‘লেখক আড্ডায়’ উদ্বোধক হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, দেশীয় নিজস্ব সংস্কৃতি বিকাশে সকলকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
লেখক উন্নয়ন কেন্দ্রের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাজহারুল ইসলাম খোকন এর সভাপতিত্বে লেখক আড্ডায় অংশগ্রহণ করেন, কবি ইমরোজ সোহেল, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে কণ্ঠশিল্পী রানা মুখার্জি, কন্ঠ শিল্পী, ওস্তাদজী শান্তনু গাঙ্গুলি, কবি লোপামুদ্রা কুন্ডু, কবি পাপড়ি দত্ত, কবি সুতপা মুখার্জি, বাচিক শিল্পী মিরা গাঙ্গুলী, নজরুল ইসলাম তামিজী, ছড়াকার এম আর মঞ্জু, কবি অশোক ধর, ছড়াকার গোলাম নবী পান্না , কবি আসাদ কাজল, কবি ইউসুফ রেজা। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন, কবি নাহিদ সুলতানা নিপা। কবিতা পাঠ করেন, কবি রোকসানা মহুয়া, কবি মামুনুর রশিদ,কবি বাপ্পি সাহা, কবি সুবর্ণা দাস, কবি প্রস পারিনা সরকার, কবি জান্নাতুল ফেরদৌসী, কবি হালিমা বেগম,কবি সোভা চৌধুরী। লেখক উন্নয়ন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক কবি তৌহিদুল ইসলাম কনকের পরিচালনায় বাংলাদেশ ও ভারতের অর্ধশতাধিক লেখক, কবি-সাহিত্যিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।