নীলভোমরা গুনগুনা গুন করিস না রে আর, গোলাপ কলি ওঠলে জেগে কী হবে রে তার? দুষ্টু ভোমর, ডাকুরে তোর মতলব ভালো না তুই দিনদুপুরে মধু লুটতে রাখিস ছলনা। দ্যাখ! শ্যাম কালিয়ার বাঁশির সুরে পাগল হতো রাধা, আমায় গান গাহিতে ওরে গোলাপ দিচ্ছো কেন বাধা? কৃষ্ণ যখন মধু লুটে বলছ লীলাখেলা, তবু মধু লুটার ঘোর অপবাদ কেন আমার বেলা? গান গাওয়াতে কি দোষ আছে? আমায় বলো না। ঐ শ্যাম কালিয়া করছে পিরিত রাধা রানির সনে, তোর পিরিতি হাজার ফুলে ঘুরিস বনে বনে। তোর বেসুরো গান শোনব না আর এই করেছি পণ, তুই যে হলে মন:চোরা মন করিস হরণ। আমার সাথে তোর পিরিতি আর যে হলো না। ঐ ফুলে ফুলে গান শোনানো নিত্য আমার কাম, আমি ছাড়া ওরে গোলাপ কিবা তোমার দাম? আমি তোমার কৃষ্ণ হবো তোমায় করবো রাধা, আমার সাথে ভাব করিতে নেই তো কোন বাধা। রাধাকৃষ্ণের লীলা করতে এবার চল্ না। ঐ
গীতিকার: মোহাম্মদ আব্দুল আজিজ, নিউ ইয়র্ক প্রবাসী।
[প্রিয় পাঠক, পাবলিক রিঅ্যাকশনের প্রায় প্রতিটি বিভাগে আপনিও লিখতে পারেন। আপনার অনুভূতির কথা আমাদের লিখে পাঠান। ছবিসহ মেইল করুন opinion2mail@gmail.com এই ঠিকানায়। যে কোনো খবর, ভ্রমণ, আড্ডা, গল্প, স্মৃতিচারণসহ যে কোনো বিষয়ে লিখে পাঠাতে পারেন। পাঠকের লেখা আমাদের কাছে সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ।]