গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিচারের নামে হয়রানি না করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে চিঠি লিখেছেন ১০০ জন নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান।
চিঠিটির শুরুতেই অবশ্য দেশের নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে একটি নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে খোলা চিঠি
প্রিয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,
আমরা নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, নির্বাচিত কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশের বন্ধু হিসেবে আপনাকে এই চিঠি লিখছি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর থেকে আপনাদের যে অগ্রগতি, আমরা তার প্রশংসা করি।
যাইহোক, বাংলাদেশে সম্প্রতি গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি দেখছি, তাতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা বিশ্বাস করি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া এবং নির্বাচনকালীন প্রশাসন দেশের সব বড় দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগের ২টি জাতীয় নির্বাচনে গ্রহণযোগ্যতার অভাব ছিল।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানবাধিকারের ওপর হুমকির যে ঘটনাটি আমাদের উদ্বিগ্ন করেছে তা হলো, নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা। আমরা উদ্বিগ্ন যে সম্প্রতি তাকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে এবং এটি ধারাবাহিকভাবে বিচারিক হেনস্থা বলে আমরা বিশ্বাস করি। এর আগে তার নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বিগ্ন ৪০ জন বিশ্বনেতা আপনার কাছে যে আবেদন জানিয়েছিলেন, তার পরিপ্রেক্ষিতেই এই চিঠি লেখা হচ্ছে।
আমরা সম্মানের সঙ্গে অনুরোধ করছি, অবিলম্বে অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করুন, এরপর আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আইন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে আপনার দেশের নিরপেক্ষ বিচারকদের একটি প্যানেলে এই অভিযোগ পর্যালোচনা করুন। আমরা নিশ্চিত যে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী এবং শ্রম আইনে যে মামলাগুলো হয়েছে, সেগুলোর পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা হলে তিনি খালাস পাবেন।
আপনি জানেন যে অধ্যাপক ইউনূসের কাজ—যা আমাদের সবার জন্য অনুপ্রেরণামূলক—সামাজিক ব্যবসার হাত ধরে শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য কার্বন নিঃসরণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অগ্রগতির জন্য একটি শক্তি হতে পারে। সাম্প্রতিক দশকগুলোতে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশিরা বৈশ্বিক অগ্রগতিতে যে অবদান রেখেছেন, তার একটি প্রধানতম উদাহরণ তিনি। আমরা আন্তরিকভাবে প্রত্যাশা করি, তিনি যেন নিপীড়ন বা হয়রানি মুক্ত হয়ে নিজের কাজ চালিয়ে যেতে সক্ষম হন।
আমরা আশা করি, আপনি এই আইনি সমস্যাগুলোর সমাধানে একটি নিরপেক্ষ ও ন্যায্য পদ্ধতি নিশ্চিত করবেন, পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক এবং সব ধরনের মানবাধিকার নিশ্চিত করবেন। বিশ্বের লাখো উদ্বিগ্ন নাগরিকের সঙ্গে আমরাও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবো যে সামনের দিনগুলোতে কীভাবে এই বিষয়গুলো সমাধান করা হয়।
চিঠিতে সইকারী ১৬০ জন
শান্তিতে নোবেল জয়ী
১. বারাক ওবামা, ২০০৯
২. হোসে রামোস-হোর্তা, ১৯৯৬
৩. মাইরেড কোরিগান-ম্যাগুয়ার, ২০১১
৪. শিরিন এবাদি, ২০০৩
৫. লেইমাহ রবার্টা বোয়ি, ২০১১
৬. অ্যালবার্ট আর্নল্ড গোর জুনিয়র, ২০০৭
৭. তাওয়াক্কোল কারমান, ২০১১
৮. ডেনিস মুকওয়েগে, ২০১৮
৯. নাদিয়া মুরাদ, ২০১৮
১০. মারিয়া রেসা, ২০২১
১১. অস্কার আরিয়াস সানচেজ, ১৯৮৭
১২. হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস, ২০১৬
১৩. রিগোবার্টা মেনচু তুম, ১৯৯২
১৪. জোডি উইলিয়ামস, ১৯৯৭
রসায়নে নোবেল জয়ী
১৫. পিটার অ্যাগ্রে, ২০০৩
১৬. টমাস আর চেক, ১৯৮৯
১৭. মার্টিন চ্যালফি, ২০০৮
১৮. এমানুয়েল শারপঁতিয়ে, ২০২০
১৯. অ্যারন সিচানোভার, ২০০৪
২০. জোহান ডিসেনহোফার, ১৯৮৮
২১. জ্যাক ডুবোচেট, ২০১৭
২২. ইওয়াখিম ফ্রাংক, ২০১৭
২৩. ওয়াল্টার গিলবার্ট, ১৯৮০
২৪. অ্যালান হিগার, ২০০০
২৫. রিচার্ড হেন্ডারসন, ২০১৭
২৬. ডাডলি আর হের্শবাখ, ১৯৮৬
২৭. আভ্রাম হার্শকো, ২০০৪
২৮. রোয়াল্ড হোফমান, ১৯৮১
২৯. রবার্ট হুবার, ১৯৮৮
৩০. মার্টিন কারপ্লাস, ২০১৩
৩১. ব্রায়ান কে কোবিলকা, ২০১২
৩২. ইউয়ান টি লি, ১৯৮৬
৩৩. রবার্ট জে লেফকোভিটস, ২০১২
৩৪. জঁ-মারি লেন, ১৯৮৭
৩৫. মাইকেল লেভিট, ২০১৩
৩৬. টমাস লিন্ডাল, ২০১৫
৩৭. পল এল মদ্রিচ, ২০১৫
৩৮. জন সি পোলানি, ১৯৮৬
৩৯. জঁ পিয়েরে শভজ, ২০১৬
৪০. স্যার জন ই ওয়াকার, ১৯৯৭
৪১. আরিয়েহ ওয়ারশেল, ২০১৩
৪২. স্যার গ্রেগরি পি উইন্টার, ২০১৮
অর্থনীতিতে নোবেল জয়ী
৪৩. অলিভার হার্ট, ২০১৬
৪৪. ফিন ই কিডল্যান্ড, ২০০৪
৪৫. পল আর মিলগ্রম, ২০২০
৪৬. এডমন্ড ফেল্পস, ২০০৬
৪৭. অ্যালভিন ই রথ, ২০১২
৪৮. ভার্নন এল স্মিথ, ২০০২
৪৯. জোসেফ ই স্টিগলিৎজ, ২০০১
সাহিত্যে নোবেল জয়ী
৫০. জে এম কোয়েটজি, ২০০৩
৫১. হার্তা মুলার, ২০০৯
৫২. ওরহান পামুক, ২০০৬
৫৩. ওলে সোয়িঙ্কা, ১৯৮৬
চিকিৎসায় নোবেল জয়ী
৫৪. হার্ভে জে অল্টার, ২০২০
৫৫. ডেভিড বাল্টিমোর, ১৯৭৫
৫৬. ফ্রাসোয়া বারে-সিনোসি, ২০০৮
৫৭. মাইকেল বিশপ, ১৯৮৯
৫৮. এলিজাবেথ এইচ ব্ল্যাকবার্ন, ২০০৯
৫৯. উইলিয়াম সি ক্যাম্পবেল, ২০১৫
৬০. পিটার সি ডোহার্টি, ১৯৯৬
৬১. জেফরি কনর হল, ২০১৭
৬২. লেল্যান্ড এইচ হার্টওয়েল, ২০০১
৬৩. জুলস এ হফম্যান, ২০১১
৬৪. তাসুকু হোনজো, ২০১৮
৬৫. রবার্ট হরভিটজ, ২০০২
৬৬. স্যার মাইকেল হাউটন, ২০২০
৬৭. ক্রেইগ সি মেলো, ২০০৬
৬৮. এডভার্ড মোজার, ২০১৪
৬৯. মে-ব্রিট মোজার, ২০১৪
৭০. স্যার পল এম নার্স, ২০০১
৭১. আরডেম পাটাপুটিয়ান, ২০২১
৭২. স্যার পিটার জে র্যাটক্লিফ, ২০১৯
৭৩. চার্লস এম রাইস, ২০২০
৭৪. স্যার রিচার্ড জে রবার্টস, ১৯৯৩
৭৫. মাইকেল রসবাশ, ২০১৭
৭৬. গ্রেগ এল সিড, ২০১৯
৭৭. হ্যামিল্টন ও স্মিথ, ১৯৭৮
৭৮. জ্যাক ডাব্লু সোসটাক, ২০০৯
৭৯. হ্যারল্ড ই ভার্মাস, ১৯৮৯
৮০. এরিক এফ উইশহাউস, ১৯৯৫
৮১. টর্স্টেন এন উইসেল, ১৯৮১
৮২. মাইকেল ডাব্লু ইয়ং, ২০১৭
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল জয়ী
৮৩. ব্যারি ক্লার্ক বারিশ, ২০১৭
৮৪. স্টিভেন চু, ১৯৯৭
৮৫. আন্দ্রে গিম, ২০১০
৮৬. শেলডন গ্ল্যাশো, ১৯৭৯
৮৭. ডেভিড জে গ্রস, ২০০৪
৮৮. জন এল হল, ২০০৫
৮৯. তাকাকি কাজিতা, ২০১৫
৯০. অ্যান্টনি জে লেগেট, ২০০৩
৯১. জন সি ম্যাথার, ২০০৬
৯২. মিশেল মেয়র, ২০১৯
৯৩. আর্থার বি ম্যাকডোনাল্ড, ২০১৫
৯৪. কনস্টান্টিন নোভোসেলভ, ২০১০
৯৫. জর্জিও প্যারিসি, ২০২১
৯৬. জেমস পিবলস, ২০১৯
৯৭. রজার পেনরোজ, ২০২০
৯৮. উইলিয়াম ডি ফিলিপস, ১৯৯৭
৯৯. এইচ ডেভিড পলিটজার, ২০০৪
১০০. ব্রায়ান পি শ্মিট, ২০১১
১০১. হর্স্ট এল স্টর্মার, ১৯৯৮
১০২. ড্যানিয়েল সি সুই, ১৯৯৮
১০৩. কার্ল ই উইম্যান, ২০০১
১০৪. ডেভিড জে ওয়াইনল্যান্ড, ২০১২
নির্বাচিত কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি
১০৫. আবদুল আজিজ আলতাওয়াইজরি, আইএসইএসসিওর মহাপরিচালক (১৯৯৯-২০১৯)
১০৬. এনজো অ্যামেন্ডোলা, পার্লামেন্ট মেম্বার, ইতালি এবং সাবেক ইউরোপীয় বিষয়ক মন্ত্রী
১০৭. বান কি মুন, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব
১০৮. লরা বোল্ড্রিনি, ইতালির পার্লামেন্টের সাবেক প্রেসিডেন্ট
১০৯. বোনো, সংগীতশিল্পী ও অধিকারকর্মী
১১০. ডুমিত্রু ব্রাগিশ, মলদোভার প্রধানমন্ত্রী (১৯৯৯-২০০১)
১১১. স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন, প্রতিষ্ঠাতা, ভার্জিন গ্রুপ
১১২. জ্যাসপার ব্রোডিন, সিইও, ইংকা গ্রুপ (আইকেইএ)
১১৩. শরন বারো, সাবেক জিএস, আন্তর্জাতিক ট্রেড ইউনিয়ন কনফেডারেশন
১১৪. ক্যাথি ক্যালভিন, সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং সিইও, ইউএন ফাউন্ডেশন
১১৫. হিলারি ক্লিনটন, সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১১৬. এমিল কনস্ট্যান্টিনেস্কু, রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট (১৯৯৬-২০০০)
১১৭. মিরকো চেতকোভিচ, সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রী (২০০৮-২০১২)
১১৮. স্যাম ডেলি-হ্যারিস, প্রতিষ্ঠাতা, রেজাল্টস অ্যান্ড সিভিক কারেজ
১১৯. মারিয়ান রাইট এডেলম্যান, প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রেসিডেন্ট ইমেরিটা, চিলড্রেন্স ডিফেন্স ফান্ড
১২০. মারিয়া ফার্নান্দে এস্পিনোসা, জাতিসংঘের ৭৩তম সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট
১২১. আমিনাহ গুরিব ফাকিম, মরিশাসের প্রেসিডেন্ট (২০১৫-২০১৮)
১২২. ক্রিস্টিয়ানা ফিগারেস, জাতিসংঘের সাবেক জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক নির্বাহী সচিব
১২৩. ওয়াল্টার ফাস্ট, সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কোঅপারেশনের মহাপরিচালক
১২৪. পিটার গ্যাব্রিয়েল, সংগীতশিল্পী
১২৫. রন গ্যারান, নাসার সাবেক মহাকাশচারী
১২৬. কুল গৌতম, ইউনিসেফের সাবেক উপ-নির্বাহী পরিচালক ও জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল
১২৭. পামেলা গিলিস, সাবেক উপাচার্য এবং অধ্যাপক ইমেরিটাস, গ্লাসগো ক্যালেডোনিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়
১২৮. গোল্ডমার্ক জুনিয়র, সাবেক সিইও, রকফেলার ফাউন্ডেশন এবং ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউন
১২৯. বিচারপতি রিচার্ড গোল্ডস্টোন, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক বিচারক এবং সাবেক যুগোস্লাভিয়া ও রুয়ান্ডার জন্য জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রধান প্রসিকিউটর
১৩০. ড. জেন গুডাল, ডিবিই, প্রতিষ্ঠাতা, জেন গুডাল ইনস্টিটিউট এবং শান্তির জাতিসংঘের দূত
১৩১. ম্যাটস গ্রানরিড, মহাপরিচালক, জিএসএমএ
১৩২. জন হিউকো, সিইও, রোটারি ইন্টারন্যাশনাল
১৩৩. অ্যান্ড্রু হফম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, রোশ হোল্ডিং এজি
১৩৪. আরিয়ানা হাফিংটন, প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, থ্রাইভ গ্লোবাল
১৩৫. মো. ইব্রাহিম, উদ্যোক্তা ও মানবহিতৈষী
১৩৬. ম্লাদেন ইভানিক, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সাবেক রাষ্ট্রপতি
১৩৭. ব্যারোনেস হেলেনা কেনেডি, হাউস অব লর্ডস ইউকের কেসি সদস্য
১৩৮. কেরি কেনেডি, প্রেসিডেন্ট, রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস
১৩৯. বিনোদ খোসলা, ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট
১৪০. জলাতকো লাগুমদজিজা, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সাবেক প্রধানমন্ত্রী
১৪১. অ্যানি লেনক্স, গায়ক, গীতিকার ও অ্যাক্টিভিস্ট
১৪২. ইভস লেটারমে, বেলজিয়ামের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
১৪৩. ইগর লুকসিক, মন্টিনিগ্রোর সাবেক প্রধানমন্ত্রী
১৪৪. জর্জি মার্গভেলাশভিলি, জর্জিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট
১৪৫. রেক্সহেপ মেইদানি, আলবেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট
১৪৬. হিরো মিজুনো, জাতিসংঘের উদ্ভাবনী অর্থ ও টেকসই বিনিয়োগ বিষয়ক বিশেষ দূত
১৪৭. নারায়ণ মূর্তি, প্রতিষ্ঠাতা, ইনফোসিস
১৪৮. সুসান নেস, বোর্ড সদস্য, ভাইটাল ভয়েসেস গ্লোবাল পার্টনারশিপ
১৪৯. জ্যাকলিন নভোগ্রাটজ, প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, অ্যাকুমেন
১৫০. ফ্রান্সিস মার্টিন ও’ডোনেল, স্লোভাকিয়ায় এসএমওএমের রাষ্ট্রদূত
১৫১. জিন ওয়েলওয়াং, প্রতিষ্ঠাতা সিইও এবং প্রেসিডেন্ট, ভার্জিন ইউনাইটেড
১৫২. ডা. মাইকেল অটো, সুপারভাইজরি বোর্ডের চেয়ারম্যান অটো গ্রুপ
১৫৩. বোরুত পাহর, স্লোভেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট
১৫৪. রোজেন প্লেভনেলিয়েভ, বুলগেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট
১৫৫. পল পোলম্যান, ব্যবসায়ী
১৫৬. স্যার ম্যালকম রিফকিন্ড কিউসি, সাবেক ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৫৭. লর্ড জর্জ রবার্টসন, সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল, ন্যাটো
১৫৮. মেরি রবিনসন, আয়ারল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
১৫৯. ইসমাইল সেরাগেলদিন, কো-চেয়ার নিজামী গঞ্জাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার, বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ১৯৯২-২০০০, আলেকজান্দ্রিয়ার ইমেরিটাস লাইব্রেরিয়ান
১৬০. ওয়েন সিলবি, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার, কালভার্ট ফান্ডস
এর আগে ১৭ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা এক চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশের নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজের গুরুত্বপূর্ণ কাজ চালিয়ে যেতে মুক্ত থাকতে পারবেন।
উল্লেখ্য, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে কর ফাঁকিসহ শ্রম আইনে বেশ কয়েকটি মামলা চলছে। সর্বশেষ আজ সোমবারও (২৮ আগস্ট) তাঁর বিরুদ্ধে নতুন করে ১৮টি মামলা হয়েছে।